চাকরি চলে গিয়েছে স্যারদের। বহু স্কুলে একাধিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚক বিষয়ে পড়ানোর মতো শিক্ষক শিক্ষিকা নেই। ফলে পঠন পাঠন নিয়ে সমস্যা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে স্কুলগুলিতে। আবার এই শিক্ষক শিক্ষিকাদের অনেকেই পড়ুয়াদের মিড ডে মিলের দায়িত্ব সামলাতেন। ফলে এবার স্কুলগুলিতে মিড ডে মিল কি বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে? এখন এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে অভিভাবক ꦫমহলে। ইতিমধ্যেই অনেক স্কুলে মিড ডে মিল নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। বহু স্কুল আবার মিড ডে মিল অব্যাহত রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে।
আরও পড়ুন: পড়ুয়াদের সঙ্গে মﷺেঝেতে বসে মিড–ডে মিল খেলেন মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা, আর কী করলেন?
সাধারণত স্কুলের মিড ডে মিলের রান্নার দায়িত্ব স্বনির্ভর গোষ্ঠীর উপরে। তবে মিড ডে মিলের হিসেব থেকে শুরু করে খাবারের মান বা পড়ুয়ারা খেয়েছে কিনা তার দায়িত্ব থাকে শিক্ষকের উপর। এখন যে সমস্ত স্কুলে এই দায়িত্বে থাকা শিক্ষক শিক্ষিকাদের চাকরি গিয়েছে সেই সমস্ত স্কুলে সমস্যা দেখা দিচ্ছে মিড ডে মিল চালাতে গিয়ে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার একটি স্কুলে মিড ডে মিল চালানোর দায়িত্ব ছ🥃িল চাকরিহারা এক শিক্ষিকার ওপর। তবে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর তিনি স্কুলে আসছেন না। মিড ডে মিলের সব হিসেব তাঁর কাছে আছে। ফলে দুপুরের খাবার নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে স্কুলকে। এমনটাই জানিয়েছেন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা। আর তার সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পঠন-পাঠনের সমস্যাও হচ্ছে। অভিভাবকদের আশঙ্কা, মিড ডে মিল বন্ধ হয়ে গেলে দুপুরে তাঁদের সন্তানরা কী খাবে? তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে অভিভাবক মহলে। অভিভাবকদের অনেকেই আবার রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন।