পুদুচেরির বিরুদ্ধে লিগের ম্যাচে দাপুটে শতরান (অপরাজিত ১০১)। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে লিগের ম্যাচে লড়াকু হাফ-সেঞ্চুরি (৮৩)। হরিয়ানার বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে ৭৬ রানের দুর্দান্ত ইনি🐻ংস। এবার বিদর্ভের বিরুদ্ধে ফাইনালে ফের দাপুটে সেঞ্চুরি। চলতি বিজয় হাজারে ট্রফিতে কর্ণাটক হদিশ পেল নত🎃ুন তারা রবিচন্দ্রন স্মরণের।
শনিবার বিদর্ভের বিরুদ্ধে বিজয় হাজারে ট্রফির ফাইনালে কর্ণাটককে নির্ভরতা দেন রবিচন্দ্রন। তিনি ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৪৭ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। রবিচন্দ্রন শতরানের গণ্ডি টপকান মোটে ৮৯ বলে🐼। সাহায্য নেন ৭টি চার ও ৩টি ছক্কার। শেষমেশ ৯২ বলে দলের হয়ে সব থেকে বেশি ১০১ রানꦺ করে আউট হন স্মরণ।
ভদোদরায় বিজয় হাজারে ট্রফির ফাইনালে টস জেতেন বিদর্ভ দলন🌳ায়ক করুণ নায়ার। তিনি শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান কর্ণাটককে। ওপেন করতে নেমে দেবদূত পাডিক্কাল সস্তায় আউট হলেও কর্ণাটক নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ৩৪৮ রানের বড়সড় ইনিংস গড়ে তোলে।
ক্যাপ্টেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল ৩৮ বলে ৩২ রান করেন। তিনি ৫টি চার মারেন। পাডিক্কাল ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৯ বলে ৮ রান করে মাঠ ছ💦াড়েন। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে কেভি অনীশ ২৭ বলে 💫২৩ রান করেন। তিনি ৩টি চার মারেন।
আরও পড়ুন:- ২০২৩ বিশ্বকাপের এই ৫ ভ♊ারতীয় কඣ্রিকেটার বাদ পড়লেন ২০২৫ মিনি বিশ্বকাপ থেকে
রবিচন্দ্রনের শতরানﷺ ছাড়া দাপুটে হাফ-সেঞ্চুরি করেন কৃষ্ণন শ্রীজিৎ ও অভিনব মনোহর।🔜 শ্রীজিৎ ৭৪ বলে ৭৮ রান করেন। তিনি ৯টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। ৪২ বলে ৭৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন অভিনব। তিনি ১০টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন। ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৫ বলে ১২ রান করেন হার্দিক রাজ। ৪ বলে ৩ রান করেন শ্রেয়স গোপাল। কর্ণাটক ১২ রান উপহার পায় অতিরিক্ত হিসেবে।
বিদর📖্ভের হয়ে ৯ ওভারে ৬৭ রান খরচ করে ২টি উইকেট নেন দর্শন নালকান্ডে। ১০ ওভারে ৭০ রান খরচ করে ২টি উইকেট দখল করেন নচিকেত ভুতে। ১০ ওভারে ৮০ রান খরচ করে ১টি উইকেট নেন যশ ঠাকুর। ৮ ওভারে ৫৫ রান খরচ করে ১টি উইকেট পকেটে পোরেন যশ কদম। করুণ নায়ার ৩ ওভারে ২১ রান খরচ করেন। যদিও কোনও উইকেট পাননি তিনি। ১০ ওভারে ৪৯ রান খরচ করেও উইকেটহীন থাক♉েন হর্ষ দুবে।