কসবায় ডিআই অফিসে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়েছিলেন চাকরিহারা শিক্ষকরা। এরপর তাঁদের পুলিশের লাঠির মুখে পড়তে হয়। কিন্তু কেন পুলিশ লাঠি চালাল? একাধিক ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে পুলিশ লাথিও মারছে। সেই সব ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্য়াল মিডিয়ায়। সেই সব ভিডিয়োর সত্যতা প্রমাণ করতে পারেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। তবಌে পুলিশের দাবি তারা সামান্য বলপ্রয়োগ করেছে। আর চাকরিহারা শিক্ষকদের দাবি, এমন মেরেছে শরীরে কালসিটে দাগ পড়ে গিয়েছে। এমন মেরেছে পুলিশের লাঠিও ভেঙে গিয়েছে। এমন মেরেছে আহত হয়েছেন শিক্ষকরা। শুধু মারেনি লাঠি দিয়ে, আমাদের লাথিও মেরেছে। ঘাড়ধাক্কা দি𓆏য়েছে।
তবে এবার কলকাতা পুলিশের তরফেও বিস্ফোরক ভিডিয়ো সামনে আনা হয়েছে।💜 কী আছে সেই ভিডিয়োতে?
পরপর চারটি ক্লিপ। সেখানে একটি ক্লিপে দেখা যাচ্ছে সাদা ইউনিফর্ম পরা এক পুলিশকর্মীকে রীতিমতো ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। অপর ক্লিপে দেখা যাচ্ছে দরজা খোলার জন্য ঠেলছে আন্দোলনকারীরা। কার্যত চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে পুলিশ। অপর একটি ক্লিপে দেখা যাচ্ছে একজন চিৎকার করে বলছে, পেট্রল নিয়ে আয় জ্বালিয়ে দেব। তারপর ছুটছেন সেই আন্দোলনকারী সহ অন্যান্যরা। অপর একটি ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে পুলিশকে ধরে রীতিমতো টানা হ🐷েঁচড়া করা হচ্ছে। তবে এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দ𝔉ুস্তান টাইমস বাংলা।
সেই সঙ্গেই দুজন আহত প🌱ুলিশকর্মীর ছবি পোস্ট করা হয়ে🐓ছে।
কী লিখল কলকাতা পুলিশ?
‘কিছু অসাধু ব্যক্তি গুজব ছড়াচ্ছেন যে, কলকাতা পুলিশের পোস্ট করা ভিডিওগুলি নাকি গতকালের ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। এ বিষয়ে স্পষ্ট করে জানানো হচ্ছে: শুধুমাত্র উপস্থাপনার স্বার্থে একাধিক ক্লিপ ღএকত্র কর🦄ে একটি ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। নিচে পৃথক ক্লিপগুলি দেওয়া হল, যার মধ্যে একটি ক্লিপে এক প্রতিবাদকারীকে 'পেট্রোল দিয়ে জায়গাটা জ্বালিয়ে দাও' বলতে শোনা যাচ্ছে।
এই ধরনের অবিরত আগ্রাসী আচরণের মুখোমুখি হয়ে, কলকাতা পুলিশ আত্মরক্ষার্থে সামান্য বলপ্র♛য়োগ করতে 🅠এবং উচ্ছৃঙ্খল ভিড় ছত্রভঙ্গ করতে বাধ্য হয়।'
তবে কলকাতা পুলিশের দেখানো ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে এক আন্দোলনকারী শিক্ষক( সম্ভবত) চিৎকার করছেন পেট্রল নিয়ে আয় জ্বালিয়ে দেব। তবে আন্দোলনের নামে এই ধরনের শব্দ প্রয়োগ কতটা যুক্তিসংগত সেই প্রশ্নটাও উঠছে। এই ধরনের শব্দ প্রয়োগ করলে হিংসা ছড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন অনেকে। তবে কি এবার হিংসাত্মক দিকে মোড় নিতে পারꦕে চাকরিহারা শিক্ষকদের আন্দোলন?