বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Priyanka-Exclusive: মা বলেই নির্দ্বিধায় বোল্ড ফটোশ্যুটগুলো আরও বেশি করে সামনে আনব: প্রিয়াঙ্কা সরকার

Priyanka-Exclusive: মা বলেই নির্দ্বিধায় বোল্ড ফটোশ্যুটগুলো আরও বেশি করে সামনে আনব: প্রিয়াঙ্কা সরকার

প্রিয়াঙ্কা সরকার

‘জয়া ভীষণ ভাবে আমার উপর মানসিক প্রভাব ফেলেছিল…।' ‘লজ্জা ২’ থেকে ব্যক্তিগত জীবন সবটা নিয়ে হিন্দুস্থান টাইমস বাংলার সঙ্গে অকপট আড্ডায় ধরা দিলেন নায়িকা।

‘লজ্জা তুমি কার?’ প্রিয়াঙ্কা সরকার অভিনীত ‘জয়া’ সমাজের দিকে এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছিল। নড়ে উঠেছিল বহু দর্শকের মনের মেরুদণ্ড। হীনম্মন্যতায় ভুগতে থাকা, প্রতিদিন মৌখিক নিগ্রহের শিকার হওয়া মানুষগুলো যেন নিজেদের কথা বলার ভাষা খুঁজে পেয়েছিল। ‘জয়া’ দেখিয়েছিল কীভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যায়। তবে ঘুরে দাঁড়ালেই তো হবে না, লড়তেও হবে, আর সেই লড়াই তুলে ধরতেই ‘লজ্জা ২’ নিয়ে ফিরছেন প্রিয়াঙ্কা। কিন্তু সমাজকে নতুন করে লজ্জা দিতে গিয়ে, নিজের সঙ্গে লড়েছেন অভিনেত্রী, বলেছেন, ‘জয়া ভীষণ ভাবে আমার উপর মানসিক প্রভাব ফেলেছিল…।' ‘লজ্জা ২’ থেকে ব্যক্তিগত জীবন, সবটা নিয়ে হিন্দুস্থান টাইমস বাংলার সঙ্গে অকপট আড্ডায় ধরা দিলেন নায়িকা।

‘লজ্জা' দারুণ ভাবে সাড়া ফেলেছিল, ‘লজ্জা ২’ থেকে নতুন কী পাবেন দর্শকরা?

প্রিয়াঙ্কা: ‘লজ্জা’র কাজটা আমার মনের খুব কাছের একটা কাজ। এখানে প্রথমবার ভার্বাল অ্যাবিউজ বা মৌখিক নিগ্রহ নিয়ে কথা বলা হয়েছিল। শারীরিক নির্যাতন নিয়ে তো অনেক কাজ হয়েছে। আসলে শারীরিক নির্যাতন চোখে দেখা যায়। কিন্তু মানসিক নির্যাতন একটা মানুষের আত্মবিশ্বাস নড়িয়ে দেয়। আমরা চেয়েছিলাম ‘লজ্জা’ মৌখিক নিগ্রহ নিয়ে কথা বলার প্রথম ধাপ হিসেবে কাজ করুক। সেই সময় অনেকে এসে তাঁদের কথাও জানিয়েছিলেন, খুব ভ🎉ালো সাড়া পেয়েছিলাম দর্শকদের কাছ থেকে। যাঁরা আমাদের নিজেদের কথা জানিয়ে ছিলেন তাঁদের সবার কথা মাথায় রেখে, আসছে ‘লজ্জা ২’। তাছাড়াও টক্সিক সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এলে মেয়েদের যে গঞ্জনা সহ্য করতে হয় সেই জায়গাটাও উঠে আসবে।

একটা মেয়ে যখন একটা টক্সিক রিলেশনশিপ থেকে যখন বেরিয়ে আসে তখন তাঁকে সমাজ নানা রকমের তকমা দেয়, সেই পরিস্থিতির সঙ্গে ওই মানুষটাকে যে লড়াই কর🐷তে হয়, তাও এখানে ফুটে উঠেবে। বহু মহিলা আছেন যাঁরা টক্সিক রিলেশনশিপ থেকে বেরিয়ে এসে⛄ছেন, তাঁরাই একে অপরের অনুপ্রেরণা। তাঁদের নিয়েও কথা বলবে ‘লজ্জা ২’।

ট্রেলার দেখে তো মনে হল ‘জয়া’ এবার যথেষ্ট দৃঢ়…

প্রিয়াঙ্কা: তা খানিকটা ঠিকই। ‘লজ্জা’য় দেখানো হয়েছিল ‘জয়া’র সাজানো সংসার, তাও সে খুশি নয়। তারপর সে সমস্যাটা বুঝতে পারে। সে🔥খান থেকে তার নিজের মধ্যে লড়াই শুরু হয়। সে একজন সাইকোলজিস্টের কাছে যায়। প্রথম সিজন শেষ হয় যখন, তখন 'জয়া' অবশেষে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তার সমস্যার কথাগুলো বাড়ির সবাইকে জানাতে পারছে এরকম একটা জায🎀়গায়। আমাদের পরবর্তী সিজন সেখান থেকে শুরু হচ্ছে। একটা কোর্ট কেস চলছে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সেই বিষয়গুলো দেখানো হয়েছে।

আসলে প্রথম বাড়িতেꩲ বলা, আর তার পর একঘর লোকের সামনে, কোর্টে কথাগুলো বলার মধ্যে অনেকটা ফারাক আছে। তাঁর জন্য অনেকটা শক্তি সঞ্চয় করতে হয়। যদি🐟ও ‘জয়া’ একদিনে সেই শক্তি পেয়ে যায়নি তাঁকে অনেকটা পথ পেরিয়ে আসতে হয়েছে। তবে এবার সে আগের তুলনায় একটু দৃঢ়, তা না হলে এই লড়াইটা লড়বে কীভাবে!

জয়া কতটা আপনার মধ্যে থেকে গেল? মিল পেলেন কোথাও নিজের সঙ্গে?

প্রিয়াঙ্কা: (একটু থেমে) জয়া ভীষণ ভাবে আমার উপর মানসিক প্রভাব ফেলেছিল। যখন শ্যুটিং হচ্ছিল, তখন সেটে ওভাবে গালাগাল শুনে আমার নিজের খুব কষ্ট হচ্ছিল। তারপর নিজেকেই বোঝালাম, এটা🔯 শুধুমাত্র শ্যুটিং। কিন্তু পাশাপাশি আরও একটা বিষয় মনে হচ্ছিল, যাঁদের সঙ্গে প্রতিদিন এটা হয়, যাঁরা প্রতিদিন এটা সহ্য করেন, তাঁদের কীরকম অবস্থা হয়।

মিল বলতে, এটার সঙ্গে মনে হয় আমরা সবাই মি⭕ল খুঁজে পাব। আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই এরকম কিছু না কিছু ঘটনা ঘটে থাকে। সব মানুষ তো একরকম হন না। কিছু মানুষ আছেন যাঁরা নিজের মনের কথা বুঝিয়ে বলতে পারেন না। তাঁরা খুব নরম মনের হয় বলেই বাকিরা ভেবে নেন তাঁদের বোধ হয় সহজেই দাবিয়ে দেওয়া যায়। যদি প্রথমবার কেউ এটা না বুঝে করেন, তাও মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু কেউ কষ্ট পাচ্ছে জানার পরও যদি অন্য দিকের মানুষটা শুধু নিজের চাওয়াগুলো চাপিয়ে দিতে থাকে, উল্টো দিকের মানুষের মতামতকে প্রাধান্য না দেয়, তাহলে বুঝতে হবে সেটা টক্সিক রিলেশনশিপ। সেটা রেড ফ্ল্যাগ।

ঘরে বাইরে এমন অনেক সময়ই হয়, যখন যেটা প্রাপ্য, সেটা পাওয়া যায় না। কাজের জায়গায় হয়তো কিছু পা♍ওয়া উচিত ছিল, সেটা নিয়ে যতক্ষণ না বলা হচ্ছে🃏, ততক্ষণ তা কেউ দেয় না। বললে হয়তো পাওয়া যায়। আসলে সবটাই অর্জন করে নিতে হয়। যতক্ষণ না নিজে বলবে, ততক্ষণ পর্যন্ত অন্যরা ভাবেন এ ঠিক মানিয়ে নেবে।

কিন্তু এই মানিয়ে নেওয়া বা ভার্বাল অ্যাবিউজ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে একটা মেয়েকেই কেন সামনে রাখা হল? মেয়েরাই কি তাহলে সফট টার্গেট, আপনি কী মনে করেন?

প্রিয়াঙ্কা: খুব দুঃখজনকভাবে আমাদের দেশে বহু জেনারেশন ধরে এটা চলে আসছে। মেয়েদের মনে হয় একটু বেশি চর্চার মুখে পড়তে হয়। ছেলেরা মৌখিক নিগ্রহের শিকার হন না, তা নয়। ছেলেদের ▨ক্ষেত্রেও বলা হয় তাঁরা কেবল ছেলে বলে কাঁদতে পারবেন না, বা নিজের অনুভূতিগুলো প্রকাশ করতে পারবেন না। ছেলে হয়ে জন্মেছেন বলে তাঁদেরই সব দায়-দায়িত্ব নিতে হবে। এগুলো একদমই ঠিক না। তাঁরাও অনুভূতির প্রকাশ করতে পারেন, তাঁরাই বা একার কাঁধে সব দায়িত্ব কেন নেবেন? আমাদের সমাজে চলে আসা পুরুষতান্ত্রিকতার ফল এগুলো।

কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে কী হয় বলু﷽ন তো, তাঁদের মধ্যে যেহেতু একটা স্নেহ-মমতা থাকে, তাঁরা যেহেতু সকলকে ভালো রেখে নিজেরা ভালো থাকতে চান, তাই সবাই 🃏ধরে নেন মেয়েদের স্নেহ-মমতার প্রয়োজন হয় না। তাঁদেরও কিন্তু স্নেহের প্রয়োজন রয়েছে।

হ্যাঁ, তবে শুধু তো মেয়ে বা ছেলে বলে নয়, বর্তমানে স্যোশাল মিডিয়া, ট্রোল, মিম কালচারের দৌলতে অভিনেতা-অভিনেত্রীদেরও নানা ভাবে হেনস্থা হতে হয়…, এক্ষেত্রে কীভাবে সামাল দেন নিজেকে?

প্রিয়াঙ্কা: আগে এই বিষয়গুলো অনেক বেশি প্রভাব ফেলত। কি꧙ন্তু এখন আর প্রভাবিত করে না। স্যোশাল মিডিয়ায় মানুষ এখন খুব গুরুত্ব পেতে চান। তাঁদের মনে হয় একটা নেতিবাচক মন্তব্য করলে তার পরিবর্তে আরও বেশ কয়েকটা মন্তব্য করবেন অন্যরা, ফলস্বরূপ তাঁর রিচ বাড𒈔়বে।

একটা পোস্ট করলে চারটে বাজে কমেন্টের সঙ্গে ছয়টা ভালো কমেন্টও আসে। আমি ভালো কমেন্টগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করি। তাতে আমি ভালো থাকি। তবে চোখে সবই পড়ে, পোশাক থেকে ব্যক্তিগত জীবন সবটা নিয়েই তাঁরা মন্তব্য করেন। আমাকেও অনেকে মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘একজন মা হয়ে এই ধরনের পোশাক কীভাবে পরতে পারেন? বা বোল্ড ফটোশ্যুট কীভাবে করতে পারেন?’ আমি কী পোশাক পরলাম সেটা দিয়ে তো আমি মানুষটা কীরকম, তা বিচার করা যেতে পারে না। আমার মনে হয় আমি মা বলেই নির্দ্বিধায় আরও বেশি করে বোল্ড ফটোশ্যুটগুলো সামনে আনব। আনবো কারণ, আমার ছেলের জানা দরকার, ছোট জামা বা একটা বোল্ড পোশাক পরেছে বলেই তার মা খারাপ মহিলা হয়ে যেতে পারে না। সে যদি নিজের মাকেও ওই পোশাকে দেখে সম্মান করতে শেখে, তবেই বাইরে অন্য কোনও মহিলা সেই ধরনের পোশাক পরলে তাঁকে অসম্মান করবে না। সহজেই তাঁকে একটা তকম♛া দিয়ে দেবে না। আমি মা হিসেবে আমার সন্তানকে এইটুকু সহানুভূতিশীল তৈরি করার চেষ্টা করি।

আপনার জীবনে অনেক ওঠাপড়া এসেছে, ‘স্টার কিড’ হিসেবে সহজকেও তো নানা কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়েছে। সেই পরিস্থিতিগুলোর জন্য ওকে কীভাবে তৈরি করছেন?

প্রিয়াঙ্কা: এটা কেবল যে ‘স্টার কিড’-র ক্ষেত্রে হয়, তা তো নয়। যে কোনও বাচ্চার ক্ষেত্রেই হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে বাবা-মাকে বন্ধুর মতো হতে হবে। সব সময় সন্তানের পাশে থাকতে হবে। সে যেন ভয় না পেয়ে সবটা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে। আগে আমাদের অনেক স🅠ময় এটা ভাবতে হত, বাবা-মাকে এই কথা বললে কী ভাববে, এটা মনে হয় শুধু বন্ধুদেরই বলা যায়। এই জায়গাটা আমি অন্তত আমার সন্তানের সঙ্গে রাখতে চাই না। আমি আমার খুব গোপন কথা ওর সঙ্গে ভাগ করে নিই, যাতে ও ওর গোপন কথাগুলো আমাকে ভয় না পেয়ে জানাতে পারে। যে কোনও সমস্যায় আমি সহজের কাছে সুবিধা-অসুবিধার দিকগুলো তুলে ধরি। তারপর ওঁকে পরামর্শ দিই। কিছু না বলেই আগেই যদি বলি এটা করো, বা এটা করতে হবে না, তখন সেটাকে চাপিয়ে দেওয়া বলে। ওকে সবটা বলে বোঝাতে পারলে বরং ও বড় হয়ে ভালো-মন্দ বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

তার কিছুটা আভাস স্যোশাল মিডিয়ার ছবিগুলো দেখলেও বোঝা যায়…

প্রিয়াঙ্কা: একগাল হাসি (গালে টোল পড়ে নায়িকার)

পর পর আপনার নতুন নতুন কাজের খবর! সন্তানকে এভাবে বড় করা, আবার এত কাজ, দুটো দিক কীভাবে সামাল দেন?

প্রিয়াঙ্কা: (দীর্ঘশ্বাস ফেলে) প্রত্যে মুহূর্ত এটা নিয়ে ভাবি। এটা মেয়েদের একটা খুব বড় সমস্যা। আমরা অনেক কিছু নিজেদের উপর চ♉াপিয়ে দিই। আমি অভিনেত্রী হিসেবে আমার ১০০ শতাংশ দিয়ে কাজ করি, তবুও মা হিসেবে কিছুটা হলেও আমার বাচ্চার কথা সেই সময় মাথায় আ𝓡সে। একটা আক্ষেপ কাজ করে, ওকে হয়তো আমি আরও বেশি সময় দিতে পারতাম। সমস্ত ওয়ার্কিং মাদারদেরই মনে হয় এই সমস্যা। তবে আমরাই আবার একে অন্যের অনুপ্রেরণা।

একটা কথা এক্ষেত্রে মাথায় রাখা উচিত, দুটো দিকের ভারসাম্য বজায় রাখতে গিয়ে নিজের উপর সবকিছু চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়। প্রয়োজনে সাহায্য নেওয়া উচিত, তাতে লজ্জার কিছু নেই। কারণ এত চাপ নিতে গিয়ে যদি আমি ভালো না থাকি, আমার সন্তান যখন আমার সেই ভালো না থাকাটা দেখবে, তখন সেও ভালো থাকতে পারবে না। আমার মতে, যতক্ষণ সময় ওর সঙ্গে থাকব, সেটা যেন ওর সঙ্গেই থাকা হয়। তখন আমি কাজ বা ফোন🐽 নিয়ে ব্যস্ত থাকলে হবে না। ৩০ মিনিট সময় ওর সঙ্গে থাকলেও সেটা পুরোটা থাকব। তাতে যদি কাজের জন্য ১০ দিন 🦂পরও মা বাড়ি ফেরে, তখন সে মা-ই থাকবে। আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নিজেকে খুশি রাখতে হবে।

বাড়ির বিষয় তো বুঝলাম, কিন্তু এই যে পর পর কাজ, ইন্ড্রাস্ট্রিতে অনেকের হাতে কাজই নেই, এখন আবার শোনা যাচ্ছে স্যোশাল মিডিয়ায় ফলোয়ার দেখে নাকি কাজ দেওয়া হচ্ছে…

প্রিয়াঙ্কা: সোশ্যাল মিডিয়াতে আমি যেটা বিশ্বাস করি সেটাই বলি, আমি যেরকম, সেরকমটা তুলে ধরি, আলাদা করে কিছু করি না। আর আমি কাজ করতে ভীষণ ভালোবাসি। যাঁরা আমাকে কাজে নিচ্ছেন, সেই 🧸সব মানুষগুলোর কাছে আমি সত্যিই খুব কৃতজ্ঞ। আসলে কাজের পরিবেশটার মধ্যে থাকতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। তাই লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশনের বাইরে বেশি দিন থাকতে পারি না।

কিন্তু বেশ কিছু কাজে তো দর্শকরা সেভাবে সাড়াও দেননি…

প্রিয়াঙ্কা: হ্যাঁ, আমি একটু বেশি পরিমাণ কাজ করি। কখনও কখনও সে কাজগুলো দর্শকের ভালো লাগে, আবার⛄ কখনও কখনও লাগে না। তবে এই 💜বিষয়টাকে আমি উপভোগ করি।

আপনাকে ইন্ড্রাস্টির বহু নতুন পরিচালকের ছবিতে দেখা যায়, কেরিয়ারের ক্ষেত্রে এই বিষয়টা কতটা বিপজ্জনক?

প্রিয়াঙ্কা: আমার প্রথম ছবি ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’, তার আগে টেলিভিশনে পাঁচ বছর কাজ করেছি। আমাকেও কেউ না কেউ প্রথম সুযোগ দিয়েছিল, তাঁদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আমিও নতুন ছিলাম, তখন আমাকে যেসব মানুষগুলো সুযোগ দিয়েছিল, তাঁদের জন্যই আমি আজ এখানে পৌঁছেছি। আর নতুন মানুষের সঙ্গে আলাপ করতে, কথা বলতে, সময় কাটাতে ভালো লাগে। এবার কোন কাজটা শেষ পর্যন্ত কে কীভাবে করবে, সেটা তো আমার হাতে থাকে না। ভালো কিছুও তো হতে পারে, আমি সেই জায়গা থেকে এই র🌱িস্কটা নিয়ে থাকি।

তাছাড়া, সিনিয়র হিসেবে আমার একটা জায়গা থাকে। যখন নতুন কোনও ꦑপরিচালক বা প্রযোজকের সেটে থাকি, আমি তাঁদের সঙ্গে খুব ভালো ভাবে মিশতে পছন্দ করি। তাঁদের পজিটিভ ফিল করাতে চেষ্টা করি, একটু উৎসাহ দিই। এমনও হয়েছে প্রথম ছবি হয়তো আমি কারওর সঙ্গে করেཧছি, এখন সে খুব ভালো কাজ করছে। আমি এটাকেও একটা অর্জন বলেই মনে করি।

তবু বেছে নেওয়ার তো একটা জায়গা থাকে…

প্রিয়াঙ্কা: হ্যাঁ, সেক্ষেত্রে আগে কী করেছি, কী করা বাকি আছে, সেটা ভাবি। আমি যে যে কাজগুলো করেছি, প্রত্যেকটা চরিত্রের কিছু না কিছু আমার মধ্যে থেকে গিয়েছে। প্💟রত্যেকটা চরিত্রই আমাকে মানুষ হিসেবে নানা ভাবে সমৃদ্ধ করেছে। নতুন কোনও ইমোশন যা আগে হয়তো আমি কখনও অ✃নুভব করিনি, সেই জায়গাগুলোকে আমি ছুঁয়ে দেখতে চাই।

Latest News

খেলতে গেলে ওর অধিনায়ক হওয়াই উচিত! ধোনিকে নিয়ে মন্তব্য মহারাজের! পিচ𓂃 নিয়েও বার্তা 'জিতলেই প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি চাকরি!' ভারতীয়দের পাত্তা দেয় না🅠, RCB বিদেশিদের মাথায় তুলে নাচে, অভিযোগ উথাপ্পা-সিধুর দূরপাল্লার শট অনুশীলন আপুইয়ার, রাইট উইং ধরে ম🐼নবীরের দৌড় হাঁপ ধরাতে পারে BFC-র পথচারীকে 'পিষে মেরেছেন মদ খেয়ে', আরও ৭ দিন পুলিশি হেফাজতে পরিচ🦋ালক ভিক্টো দাস এবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈ♐ঠকে বসবেন চাকরিহারা শিক🔜্ষকরা! মমতার কথা শুনেছেন আগেই চৈত্র পূর্ণিমায় থেকে ভাগ্যে 🦹ধুন্ধুমার 🐭লাভের জোয়ার!ভাগ্য ফিরতে পারে বৃষ সহ অনেকের আইপিএলে স্লগ 𝕴ওভা𒁃রে সব থেকে বেশি ছয় কার? শীর্ষে ৪৩ বছরের বুড়ো! চেন্নাইয়ের হয়ে কেমন পারফরমেন্স অধিনায়ক ধোনির? 'কলকাতায় জোর করে গেরু𝄹য়া পতাকা খোলাল উগ্রপন🔯্থীরা, দাঁড়িয়ে দেখল পুলিশ', বলল BJP

Latest entertainment News in Bangla

পথচা𝓡রীকে 'পিষে মেরেছেন মদ খেয়ে', আরও ৭ দিন পুলিജশি হেফাজতে পরিচালক ভিক্টো দাস ‘পওরিচালক আমায় বলেছিলেন…’,কথা বলতে গিয়ে༒ সাক্ষাৎকারের মাঝেই কেঁদে ফেলেন, তিলোত্তমা মা বলেই নির্দ্বিধায় ব♈োল্ড ফটোশ্যুটগুলো আরও বেশি করে সামনে আনব: প্রিয়াঙ্কা সরকার 'ও আর আমি কাছে এসেছি, আবার🐲 দূরেও গেছি', পরমব্রতর সঙ্গে সম্পর্কꦏ নিয়ে বলছেন সৃজিত অপরিণত মানসিকতায় স💙োশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়তা শরীর, মনের পক্ষেও ভালো নয়: কুণাল শাহরুখ🤪 গান লেখে, শাহরুখই গায়, আবার ও-ই সিনেমা বানায়, তাহলে আমি কী করলাম?: অভিজিৎ 'এসব শুধু India-তেই হয়…', বিদেশি খেলোয়াড়ের কথা শুনেই বেজায় চটে𝐆ন রাখি, তারপর? রাজামৌলির জন্য🙈 এই পরিচালকের অফার ফিরিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা? নাকি প্রস্তাবই পাননি? এ যেন র💛ক্ষকই ভক্ষক! CID-এর বিরুদ্ধেই চুরির গুরুতর অভিযোཧগ, কী ঘটেছে ঠিক? শাহরুখ খানের সঙ্গে নিজের তুলনা ঊর্বশীর! বললেন, 'ডাকু মꦬহারাজের পর আমি...'

IPL 2025 News in Bangla

খেলতে গেলে ওর অধিনায়ক হ𓆉ওয়াই উচিত! ধোনিকে নিয়ে মন্তব্য মহারাজের! পিচ নিয়েও বার্তা ভারতীয়দের পাত্তা দেয় না, RCB বিদেশি♏দের মাথায় তুলে 🍒নাচে, অভিযোগ উথাপ্পা-সিধুর স্ট🎶ার্কের ওভারে এল ৩০! ৩ ওভারেই ৫০ টপকালো আরসিবি! এরপর বিরাটের ভুলেꦉ আউট সল্ট সরকারি চাকর𝓀ি ও জমির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ভিনেশের! পরিবর্তে নিচ্ছেন ꦿ৪ কোটি টাকা! ‘আমাদের রাহানে𝓡-মঈনরা চেন্নাইতে খেলে গেছে’! সিএসকে ম্যাচের আগে হুঙ্কার বেঙ্কটেশের আইপꩲিএলে ছয়ের নিরিখে রোহিতকে টপকাবেন বিরাট! কটা ছয় দরকার? শীর্ষে এক আরসি𓆉বি তারকা টানা ৪ হারের পরই ধোনিকে অধিনায়ক করল CSK,🦩 ‘চোট পেয়ে IPL থেকে ছিটকে গেলেন’ রুতুরাজ আরসিবির শ্যুট𓆉িংয়ে বিরাটের মুখে বেন স্টোকসের নাম! হঠাৎ কেন গালাগা🙈ল? দেখুন ভিডিয়ো ছিলাম-আছি-থাকব! নিন্দুকদের মুখে ছাই ꦦদিয়ে ফের ধোনিকে মাথায় তুললেন রায়া𒁏ড়ু রশিদের নো-লুক নটরাজ শটে অবিশ্ব♌াস্য ক্যাচ যশস্বীর, 🏅হতে পারে টুর্নামেন্টের সেরা

Copyright © 2025 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.
caco88